// মশাহিদ আহমদ, মৌলভীবাজার ঃ কমলগঞ্জ থানায় কর্মরত দুই পুলিশের বিরুদ্ধে মৌলভীবাজার পুলিশ সুপার বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন (স্বারক নং- , তারিখ ঃ ৩১/০৫/২০২৩ইং) একই উপজেলার দক্ষিন কুমড়াকাপন গ্রামের মৃত আল বদর খাঁন এর পুত্র মো: আহমদ খাঁন (৪০)। কমলগঞ্জ থানা পুলিশের দাবী অভিযোগকারী বিখ্যাত একজন মাদক ব্যবসায়ী। লিখিত অভিযোগ সুত্রে জানা গেছে- গত ২৯ মে রাত অনুমান ৮ ঘটিকায় কমলগঞ্জ থানার এএস আই (নিরস্ত্র) হিমু বড়ুয়া ও এস আই নিয়াজ মোটর সাইকেল যোগে গিয়ে মো: আহমদ খাঁন মাদক ব্যবসার সাথে জড়িত মর্মে দেহ তল্লাশী করে কোন কিছু না পেয়ে ছেড়ে দেন। এক পর্যায়ে তার পকেট হইতে নগদ ৪২,৭০০/- টাকা নিয়ে যান। এ সময় তার মেয়ে প্রতিবাদ করলে তাকেও মাদক মামলায় জড়ানোর হুমকি প্রদান করে বলেন- তিনি ওসি প্রদীপ‘র লোক। ইতিপূর্বে অনেক ক্রস ফায়ার করেছেন। ৩লক্ষ টাকা না দিলে ক্রসায়ারের জন্য ৭নং তালিকায়। মো: আহমদ খাঁন আরো জানান- গত ২২ মার্চ কমলগঞ্জ থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলা হয়। বর্ণিত জি আর ৫০/২০২৩ ইং (কমল) মামলায় এজাহারের ১নং আসামী লক্ষীধন-কে গ্রেফতার করা হয়। উপরোক্ত মামলা দায়েরের পূর্বে তার নিকট ৩ লক্ষ টাকা দাবী করেছেন। টাকা না দেওয়ায় আসামীভুক্ত করা হয়েছে বলে তিনি অভিযোগ করেন। এ ব্যপারে জানতে চাইলে কমলগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ সঞ্জয় চক্রবর্তী জানান- আহমদ খাঁন ওরজিনাল বিখ্যাত একজন মাদক ব্যবসায়ী। পুলিশ-কে বির্তকিত করতে এসব অপপ্রচার করছে। এসব করে পার পাবে না। সে গুলা পানিতে মাছ শিকার করতে চায়। অপর এক প্রশ্নে‘র জবাবে বলেন- টাকা সে বুঝিয়ে পাইছে। তার ভিডিও ধারণ করা আছে। আহমদ খাঁন এর বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ।