ইয়ানূর রহমান : তীব্র শীতে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। তবে দেরিতে হলেও যশোরে রোদের দেখা মিলেছে। আর এ কারণে শীত কিছুটা কমে এসেছে। শীতের তীব্রতা থেকে কিছুটা হলেও মানুষ রক্ষা পেয়েছে। সকাল থেকে ঘন কুয়াশা হলেও সাড়ে দশটার দিকে কিছুটা রোদ বেরিয়েছে। সেইসাথে উত্তরের হিমেল হাওয়ায় বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। আজ যশোরেনদেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী কয়েক দিন এ তাপমাত্রা বজায় থাকার আভাস দিয়েছে আবহাওয়া বিভাগ।
যশোর বিমান বাহিনীর আবহাওয়া অধিদপ্তর সাংবাদিকদের কাছে দেয়া তথ্য মতে, জানানো হয় এক সপ্তাহ ধরে যশোরের তাপমাত্রা নিম্নমুখী। আজ তাপমাত্রা আরো নেমে এসেছে। আজ দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে যশোরে ৭ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কুয়াশায় আচ্ছন্ন গোটা এলাকা। দৃষ্টি সীমা মাত্র ১০০ মিটার। এতে দিনে গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে।সেই সাথে উত্তরের হিমেল হাওয়ার কারণে শীত অনুভূত হচ্ছে বেশি। এ অবস্থায় চরম দুর্ভোগে সব শ্রেণির মানুষ।এছাড়া প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে বেড়েছে জ্বর,
সর্দি ও কাশির রোগ। বিশেষ করে শিশুরা বেশি ঠান্ডাজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন। এ অবস্থায় শিশুদের গরম কাপড়ে রাখা ও গরম খাবার খাওয়ার পরামর্শ দিচ্ছেন চিকিৎসকরা।#